বর্তমান পৃথিবীতে ১০ টি শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থার তালিকা | Dream Force

 

বর্তমান পৃথিবীতে ১০ টি শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থার তালিকা

গোয়েন্দা নামটি আমাদের কাছে অনেক পরিচিত, আমাদের দেশে যেমন বেশ কয়েকটি গোয়েন্দা সংস্থা রয়েছে ঠিক তেমনি পুরো পৃথিবীতে এমন অনেক শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থা আছে। আবার আমাদের অনেকের মাথায় এই একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খায় যে - সারা বিশ্বের মধ্যে কোন গোয়েন্দা সংস্থা বেশি শক্তিশালী। আমরা যদি গুগলে সারা বিশ্বের গোয়েন্দা সংস্থার তালিকা লিখে সার্চ দেই, এতে দেখা যায় অধিকাংশ গোয়েন্দা সংস্থা ভুঁইফোড়। এছাড়াও জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম ইউটিউবে অসংখ্য গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য পাওয়া যায়, কিন্তু সেখানে দেখা যায় অধিকাংশ ভিডিওতে বস্তুনিষ্ঠ তথ্য নেই।  তাই আমরা বিশ্বের কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট যেমন- দি মেশ নিউজ, এক্সপার্ট সিকিউরিটি টিপস, জি নিউজ, ফরেন পলিসি, স্টোরি পিক, এবিসি নিউ পয়েন্ট  থেকে গোয়েন্দা সম্পর্কিত তথ্য গুলো সংগ্রহ করেছি। আজ আমরা বর্তমান বিশ্বে চলমান ১০ টি গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবো। নিচে উল্লেখিত ১০ টি গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য দেয়া হল:
 
১. মোসাদ (Mossad) : আপনি জানলে অবাক হবেন বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ও দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা সংস্থার না মোসাদ। এটি একটি ইজরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা , এই গোয়েন্দা সংস্থাটি দেশটির প্রধান মন্ত্রীর দপ্তর থেকে সরাসরি নিয়ন্ত্রিত, আরো জানলে অবাক হবেন "মোসাদ" গোয়েন্দা সংস্থাটির প্রধান হল দেশটির স্বয়ং প্রধান মন্ত্রী। এই গোয়েন্দা সংস্থার এলিট বাহিনীরা পৃথিবীর যে কোন জায়গায় যে কোন সময় তাদের অপারেশন চালানোর সক্ষমতা রাখে। ইসরায়েল নিয়ন্ত্রিত মোসাদ গোয়েন্দা সংস্থার বিখ্যাত অপারেশন গুলোর মধ্যে অন্যতম হল ১৯৬০ সালে আর্জন্টিনার আইসম্যান হান্ট, ১৯৬৩ সালের অপারেশন ডায়মন্ড, ১৯৬৫ সালের হেবাররত চুকারস হত্যা, ১৯৯০ সালের অপারেশন জেরাল্ড বুল কিলিং-১৯৭২ সালের মিউনিখ অলিম্পিকে হত্যাকান্ডের প্রতিশোধ এবং ২০১০ সালে মোহাম্মদ আল মাবহু হত্যাকান্ড সহ এমন অনেক কিলিং মিশন চালিয়েছে গোয়েন্দা সংস্থাটি। তাই পুরো পৃথিবীতে মোসাদের অবস্থান তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে। 
এবার জানার বিষয় হল মোসাদ নামের এই গোয়েন্দা সংস্থাটি কত সালে সংগঠিত হয়? 
অনেকে এই বিষয়টি জানেন না, তাহলে জেনে নিন ১৯৩৯ সালের ডিসেম্বর মাসে মোসাদ গোয়েন্দা সংস্থাটি যাত্রা শুরু করেন। তবে সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হল এ-ই গোয়েন্দা সংস্থাটির কাজের বাজেট কত সেটা কারো জানা নেই। বর্তমান সময়ে গোয়েন্দা সংস্থাটির প্রধান  প্রতিদ্বন্দ্বী গুলো হল - হামাস, হিজবু্ল্লাহ, এমএসএস, এম আইএস আইআর আই এবং এফএসবি। 

২. এমআইসিক্স: বর্তমান পৃথিবীতে আরেকটি শক্তি শালী গোয়েন্দা সংস্থার নাম হল এমআইসিক্স। এই গোয়েন্দা সংস্থাটি ব্রিটিস মিলিটারির ইন্টেলিজেন্স এর একটি বিশেষায়িত শাখা। অনেকে এমআইসিক্সের এই বিষয়টি হয়তো জানে না, এমআই সিক্স গোয়েন্দা সংস্থাটির অনেক ইতিহাস রয়েছে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশে হামলা ও হত্যাকান্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততা-কখনো কখনো এই গোয়েন্দা সংস্থাটি ইসরায়েল নিয়ন্ত্রিত গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ ও যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইয়ের সহযোগিতা নিয়েছে আবার তাদেরকে বিভিন্ন সময়ে সহযোগিতা করেছেন। অনেক সময় বিভিন্ন পরিস্থিতিতে এক সঙ্গে এই তিন গোয়েন্দা সংস্থা অনেক অপারেশন চালিয়ে বলে জানা যায়। 
এবার জানার বিষয় হল এ-ই গোয়েন্দা সংস্থাটি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? 
এমআইসিক্স এই গোয়েন্দা সংস্থাটি ১৯০৯ সালের অক্টোবর মাসে ক্রিসেন্ট সার্ভিস ব্যুরো নামে যাত্রা শুরু করেন। এমআইসিক্স গোয়েন্দা সংস্থাটি ঐ সময়ে ব্যুরো নেভাল ও আর্মি সেকশন নামের দুইটি শাখায় কাজ করতো। জেনে রাখা ভাল - গোয়েন্দা সংস্থাটি নেভাল শাখার কাজ ছিল বহি বিশ্বের যে কোন দেশে গোয়েন্দা গিরি করা অপরদিকে আর্মি শাখার কাজ ছিল দেশটির অভ্যান্তরীণ দাঙা ও সন্ত্রাস দমন করা। এভাবে দীর্ঘ দিন চলার পরে গোয়েন্দা শাখা দুটির নাম পরিবর্তন করে আর্মি বিভাগের নাম দেয় এমআইফাইভ এবং নেভাল শাখার নাম দেয় এমআইসিক্স। 

৩. সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (CIA) : আমাদের মধ্যে অনেকে জানেন না বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় গোয়েন্দা সংস্থার নাম কি? এমন প্রশ্ন অনেকের মনে ঘুরপাক খায়, তাহলে জেনে রাখুন চলমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় গোয়েন্দা সংস্থার নাম হল সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি বলা সিআইএ। এই গোয়েন্দা সংস্থাটি প্রধান কাজ হল বিভিন্ন দেশের সরকার ও ব্যাক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করে থাকেন। পরবর্তীতে ঐ সকল তথ্যাদি জাতীয় নীতিনির্ধারকদের কাছে পাঠিয়ে দেন সেই সাথে তাদের সংগ্রহ করা বিষয়াদি নিয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি গোয়েন্দা সংস্থাটি যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের অধিনে একটি বেসামরিক গোয়েন্দা সংস্থা, আপনি আরো জানলে অবাক হবেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা দেয়া এই গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান কাজ। এছাড়াও তাদের সংগ্রহ করা তথ্য উপাত্ত দেশটির উচ্চপদস্থ নীতিনির্ধারকদের কাছে সরবরাহ করা। 
সোজা কথায় সিআইএ গোয়েন্দা সংস্থা যেমন তুখোড় তেমনি শক্তিশালী। 

৪. এফএসবি (FSB) :   ১৯৯৫ সালে ৩ এপ্রিল রাশিয়া এই গোয়েন্দা সংস্থাটি চালু করেন। এফএসবি গোয়েন্দা সংস্থার কার্যক্রম কতটা শক্তি শালী ও ভয়াবহ তা জানতে হলে তাদের কিছু ইতিহাস আগে আমাদের জানা দরকার। রাশিয়ান গোয়েন্দা সংস্থা এফএসবি, র আসল নাম ফেডারেলনায়া সুলঝবা বেজপাসনোস্তি রাসিস্কয় ফেডেরাটসি- এই গোয়েন্দা সংস্থাটি রাশিয়ার মস্কো শহর থেকে নিয়ন্ত্রণ করে দেশটি। সংস্থাটির প্রধান হিসেবে রয়েছেন আলেকজান্ডার বর্টনিকভ এছাড়াও এই গোয়েন্দা সংস্থার কয়েক লাখ সদস্য রয়েছে। এফএসবি গোয়েন্দা সংস্থাটির একটি সাহায্যকারী সংস্থা হল গ্রু। বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বে এফএসবি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে, তারা নিয়মিত ভাবে এফএসবি, র কাছে নানান গোপন তথ্য সরবরাহ করে যাচ্ছে। সংস্থাটির মোট কর্মকর্তা ও তাদের জন্য বরাদ্দকৃত   বাজেটের পরিমাণ সব কিছু সুকৌশলে গোপন রাখা হয়। হয়তো এই সিস্টেম টা গোয়েন্দা সংস্থাটির নিরাপত্তার কাজ করে। 

৫. এমএসএস (MSS) : বিশ্বের অনেক মানুষের কাছে চীনের এই গোয়েন্দা সংস্থাটি অজানা, আবার অনেকে তো এই সংস্থাটির নামও জানেন না। গোয়েন্দা সংস্থাটির আরেকটি নাম আছে সেটি হল গওজিয়া অ্যাংকন বু বর্তমানে মিনিস্ট্রি অব স্টেট সিকিউরিটি (MSS) নামে পরিচিত। অনেকের ধারণা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় গোয়েন্দা সংস্থা হল এটি - গত ২০০৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটের প্রকাশিত  এক তথ্যে দেখা যায় শুধু মাত্র অস্ট্রেলিয়ায় এমএসএস এর প্রায় এক হাজারেরও বেশি সদস্য রয়েছে। এমএসএস এর জবাবদিহিতা স্টেট কাউন্সিল অব চায়নার কাছে। চীনের স্বনামধন্য এই গোয়েন্দা সংস্থাটি বেইজিং শহরে অবস্থিত। বর্তমানে পুরো বিশ্বের কয়েকটি দেশে তাদের ইনফর্মার রয়েছে, তারা সক্রিয় ভাবে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। তবে জেনে রাখা ভাল এমএসএসের প্রধানের নাম চেন ওয়েনকিং। শুধু এখানেই শেষ নয় এছাড়াও এই গোয়েন্দা সংস্থাটির আরো অনেক এজেন্ট রয়েছে, যেমন- কো সুয়েন মো, ল্যারি উ তাইচিন, চি মাক, ক্যান্ট্রিনা লেউং ইত্যাদি। এমএসএস এমন একটি গোয়েন্দা সংস্থা যা পৃথিবীর অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা গুলোকে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বি হিসেবে মনে করেন। 

৬. আইএসআই (ISI) : এটা হয়তো অনেকে জানেন না বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিতর্কিত গোয়েন্দা সংস্থার নাম হল আইএসআই। গোয়েন্দা সংস্থা ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানে যাত্রা শুরু করেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় পাকিস্তানের মধ্যে সবচেয়ে  ক্ষমতাধর ও বহুল আলোচিত গোয়েন্দা সংস্থা এটি। অনুমান করা হয় এই গোয়েন্দা সংস্থার দেশ বিদেশ মিলিয়ে প্রায় ২৫ হাজারের মত সদস্য রয়েছে, মুলত তাদের কাজ হচ্ছে দেশটির নিরপত্তা, অখণ্ডতা বজায় রাখা ও রাস্ট্রিয় স্বার্থ রক্ষা করা। সংস্থাটির ইতিহাস থেকে জানা যায় ১৯৪৮ সালে দেশটির সেনাবাহিনীতে ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত আর্মি অফিসার ও সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল চাওথামের পরামর্শে ও তত্বাবধান আইএসআই গোয়েন্দা সংস্থাটি যাত্রা শুরু করেন। এখন পর্যন্ত সংস্থাটি দেশ বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। 

৭. বিএনডি ( BND)  :  এই গোয়েন্দা সংস্থাটি ১৯৫৬ সালে  জার্মানে চালু হয়। জেনে রাখা ভাল জার্মান ভিত্তিক এই গোয়েন্দা সংস্থাটির ইংরেজি নাম ফেডারেল ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস। বিশেষ করে ইউরোপীয় দেশগুলোতে বিএনডি সংস্থাটির ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। জেনে রাখা ভাল এই গোয়েন্দা সংস্থাটি মেজর জেনারেল রেইনহার্ডের নেতৃত্বে প্রথম চালু হয়েছিল। এছাড়াও এই গোয়েন্দা সংস্থার কার্যক্রম অত্যান্ত শক্তিশালী, তারা শুধু জার্মানীর মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, দেশ বিদেশের অনেক দেশের আন্তর্জাতিক মাদক সন্ত্রাস,  পাচারকারী, অস্ত্র পাচার ও সংঘবদ্ধ সন্ত্রাস মোকাবেলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করেন। এমনকি সেগুলোকে চ্যালেঙ্জিং হিসেবে মোকাবেলা করেন। 

৮. রিসার্চ এন্ড এনালাইসিস উইং (RAW) : পৃথিবী জুড়ে এই গোয়েন্দা সংস্থাটি " র " নামে পরিচিত। ১৯৬১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ভারতের নয়া দিল্লিতে সংস্থাটি যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে বিশ্বের অনেক দেশে "র" এর এজেন্ট ও সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন। তবে অনেকে জানেন না এই সংস্থাটির প্রধানের নাম কি?  আসলে RAW নামের এই গোয়েন্দা সংস্থাটির প্রধানের নাম আনীল দশমনা। আরো জানলে অবাক হবেন র এর প্রধান এজেন্সি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। সংস্থাটির কর্মকর্তা ও সদষ্যরা সাহসিকতার সাথে তথ্য সরবরাহ করেন তাদের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের নিকট। 

৯. এএসআইএস (ASIS) :  ১৯৫২ সালের ১৩ মে অস্ট্রেলিয়ায় এএসআইএস গোয়েন্দা সংস্থাটি যাত্রা শুরু করে। মূলত এই গোয়েন্দা সংস্থাটি অস্ট্রেলিয়ার একটি সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা। তবে  অবাক হওয়ার বিষয় হল সংস্থাটি চালু হওয়ার ২০ বছর পর্যন্ত গোপন ছিল, যা  কিনা দেশটির সরকারেরও জানা ছিল। বিশ্বের অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর মত এই সংস্থাটি তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে-বিশেষ করে এশিয়া মহাদেশ সহ প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকা গুলোর গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করেন এবং তাদের সংগ্রহ তথ্য গুলো সংস্থাটির উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের নিকট প্রেরণ করেন। 

১০. ডিজিএসই (DGSE) : ১৯৮২ সালের ২ ই এপ্রিল ফ্রান্সে ডিজিএসই নামের গোয়েন্দা সংস্থাটি যাত্রা শুরু করেন। মূলত এই গোয়েন্দা সংস্থাটি ফ্রান্সের প্রতিরক্ষা অধিনে নিয়ন্ত্রিত- সংস্থাটি ফ্রান্সের প্যারিস শহর থেকে পরিচালিত হয়- বিভিন্ন তথ্য সূত্রে জানা যায় এখন পর্যন্ত এই গোয়েন্দা সংস্থায় মোট ৫ হাজারেরও অধিক কর্মকর্তা রয়েছে। জেনে রাখা ভাল সংস্থাটি তাদের দেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশের রাজনৈতিক প্রভাব এবং কাউন্টার ইনটেলিজেন্ট অপারেশন অংশগ্রহণ করেন। 


ডিসক্লেইমার: উপরে উল্লেখিত সকল বিষয় আমরা অনলাইন থেকে সংগ্রহ করেছি, এরপরও যদি কোন ধরনের ভুল ভ্রান্তি থাকে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। 

ব্লগার : এমডি ফারুক মিয়া 
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post